প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃচট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মেয়র ও কাউন্সিলর নির্বাচনের আকবর শাহ থানায় দায়েরকৃত গায়েবী মামলায় আদালতে আত্বসমর্পন করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরন করে।
জামিন নামঞ্জুরকৃতরা হলেন আকবর শাহ থানা বিএনপির সাধারন সম্পাদক মাইনুদ্দীন চৌধুরী মাইনু, উত্তর কাট্টলী ওর্য়াড় যুবদল সাবেক সভাপতি মোজাহের আলম, থানা যুবদল নেতা শহিদুল ইসলাম সমু , মিনহাজ উদ্দীন সানি, উত্তর কাট্টলী যুবদলের আহব্বায়ক মেজবাউদ্দীন চৌধুরী, সদস্য সচিব আবু তৌহিদ, সিনিয়র যুগ্ন আহব্বায়ক সায়েম আজমী, নগর ছাত্রদল নেতা ফাহিম উদ্দীন চৌধুরী, উত্তর কাট্টলী স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আশরাফ আলী, যুবদল নেতা হারুন ও জাবেদ সহ বিএনপি যুবদল, ছাত্রদলের ১২ জন নেতৃবৃন্দ।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির নিন্দা ও প্রতিবাদ
—————————————————————
আকবর শাহ্ থানায় দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় বিএনপির নেতাকর্মীদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর।
এক যুক্ত বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন,বিগত চসিক জনগণের মধ্যে ভীতি ও আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়ে এক তরফা নির্বাচন করার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসাবে বিএনপি ও অংগ সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও গায়েবী মামলা দায়ের করে বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর অনুগত প্রশাসন। নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক আচার আচরণ তোয়াক্কা না করে অগণতান্ত্রিক পন্থায় দেশ শাসন করছে। ফলে জনগণকে উপেক্ষা করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে বিরোধী দলীয় নেতা-কর্মীদেরকে ধারাবাহিকভাবে গ্রেফতার করে যাচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, মানুষের বাক- স্বাধীনতা ও হারানো গণতন্ত্র পূণরুদ্ধারের আন্দোলন সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা যাতে নিরুৎসাহী হয় কিংবা অংশগ্রহণ করতে না পারে, সেজন্য নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের ও তাদেরকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা প্রত্যাহার করে নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।