প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃকাপ্তাই জেটিঘাট ইজারা টেন্ডার কে কেন্দ্র করে ১৭/১১/২০২০ইং তারিখে কাপ্তাই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো ওয়াসিম উদ্দিন মামুন ও সাবেক প্রচার সম্পাদক আরিফুল ইসলাম রুবেল কে হত্যার করার উদ্দ্যেশ্যে হওয়া অর্তকিত হামলার প্রধান দুই আসামী জহিরুল ইসলাম এবং লেয়াকত আলীর জামিন নামন্জুর করেছেন জেল হাজতে প্রেরন করেছেন রাঙ্গামাটি বিজ্ঞ চীপ জুডেসিয়াল ম্যাজিষ্ট্যাট আদালত।
এ বিষয়ে ছাত্রলীগ নেতা মো আরিফুল ইসলাম রুবেল জানান,গত ১৬/১১/২০২০ ইং পিডিবি’র আওতাধীন কাপ্তাই জেটিঘাটের সরকারি ইজারা ডাকের টেন্ডার সিডিউল ড্রপিং এর সময় কুখ্যাত সন্ত্রাসী, কাপ্তাই ৫নং ওয়ার্ডের কলঙ্কিত মেম্বার সজীবুর রহমান সজীব তার সন্ত্রাসী বাহিনী মাদক সম্রাট, বিবাহিত ৫বছরের সন্তানের জনক, ছাত্রলীগের সভাপতি এম নুরউদ্দিন সুমন কে নিয়ে,কাপ্তাই উপজেলার চাঁদাবাজী-টেন্ডারবাজ ও সরকারী সেগুন গাছ কাটা এবং চুরির দায়ে মাননীয় আদালত কতৃক সাজা প্রাপ্ত হয়ে স্থানীয় মন্ত্রণালয়ের থেকে বহিস্কৃত ভাইস-চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন এর নেতৃত্বে সরকারি কাজে আমাকে বাধা প্রধান করে।
(আমার বাবা অবঃ সার্জেন্ট বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হাজী কবির আহমেদ, ওনার মৃত্যুর পর ওনার পূর্বে লেখে যাওয়া ডায়েরি মোতাবেক আব্দুল লতিফ চেয়ারম্যান এর কাছে ১০০,০০০টাকা, এম নুরউদ্দিন সুমন থেকে ২৯,০০০টা পাওয়ার কারণে আমি টাকা চাইলে আমাকে টাকা না দেওয়ার কথা বলে কাপ্তাই ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিল)আর টেন্ডার সিডিউল ড্রপিং এ আমাকে বাধা প্রদান করলে আমি গোয়েন্দা সংস্থাকে আবগত করি, আমি সব বাধা উপেক্ষা করে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী টেন্ডার সিডিউল ড্রপ করলে,পরের দিন কাপ্তাই নতুন বাজার বণিক কল্যান সমবায় সমিতির অফিসের সামনে রাত প্রায় ৯ ঘটিকার সময় পুনরায় তাদের পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আমার উপর অর্তকিত হামলা চালায়।
এবং আমার ডাক-চিৎকারে কাপ্তাই ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কাপ্তাই উপজেলা সেভ দ্যা ন্যাচার অফ বাংলাদেশ’র সাধারণ সম্পাদক ওয়াসিম উদ্দিন মামুন ঐ সন্ত্রাসীদের হাত থেকে আমাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ঐ কলঙ্কিত মেম্বার সজীব-সুমন সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে অকথ্য ভাষার গালিগালাজ করে তার উপর হত্যা করার জন্য হামলা চালায়।
এবিষয় কাপ্তাই উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা বলেন,আরিফ ও ওয়াসিমের ওপড় হওয়া মামলাটি সত্যি খুবই দুঃখজনক।এর একটা দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি হওয়া দরকার।এদের কারনে আওয়ামী লীগের ভাবমুর্তি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।