নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বাংলাদেশের হিজরা সমাজের মানুষ গুলি বরাবরের মতই অবহেলিত আর নির্যাতিত,তবে এরা ও রক্তমাংশ গড়া মানুষ এদের ও আছে আবেগ অনুভূতি, পাওয়া না পাওয়া হতাশা।তেমনি এদের আছে নিজ পায়ে দাড়িয়ে সামনে চলার প্রত্যায়।
এই সমাজের বাসিন্দা হয়ে ও বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্বের স্বপক্ষের দলের সমর্থক হয়ে,বঙ্গকন্যার প্রেমে পড়ে প্রতিনিয়ত আওয়ামীলীগের আদর্শ লালনে দিন কাটাচ্ছেন হিজড়া নেত্রী মৌসুমী হামিদ।
এই মৌসুৃমী হামিদ চট্টগ্রাম দঃজেলা হিজড়া সমিতির সভাপতি ও বটে।
কিছু হিজড়ার প্রতি মানুষ নেতিবাচক চিন্তা করলে ও এই মৌসুমী হামিদ কিন্তু দঃচট্টলার জনপদে এক অবিসংবাদিত নেতা হিসেবে রূপ পেতে যাচ্ছে দিন দিন।
দ;চট্টলার বানিজ্যিক উপশহর খ্যাত কেরানীহাটের সর্বস্তরের মানুষের প্রতি রয়েছে এই মৌসুমী হিজড়ার নির্মল ভালোবাসা।
এখানকার নেতাকর্মীরা তাকে ও ভালোবাসেন প্রচুর।এই মৌসুমী হামিদের সাথে বেশী সখ্য কিন্তু আওয়ামীলীগ যুবলীগ ছাত্রলীগের সাথে।
গত ২৫শে নভেম্বর বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে নজিরবিহীন ব্যানার দিয়ে গেইট নির্মান করে, দঃজেলাকে আর বান্দরবান জেলাকে স্মরনকালের সর্ববৃহত্তম শুভেচ্ছা দিয়ে আওয়ামী রাজনীতিতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হন এই হিজড়া সভাপতি মৌসুমী হামিদ।
মৌসুমী হামিদের চাওয়া পাওয়া কি জানতে চাইলে তিনি বলেন,আমি তৃতীয় লিঙ্গের হতে পারি তবে আমি নিখাদঁ মুজিব প্রেমিক।
আমি ৫টাকা ১০টা খুজেঁ খায় আর সেই থেকে কিছু বাচিঁয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে আরো বেশী প্রশারিত করার জন্য ব্যানার বা বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়।
মানুষ আমাকে যেটা বলবে বলুক।
আমি পার্বত্য এলাকার মন্ত্রী জনাব বীর বাহাদুর, আর তার ছেলে রহিম বাহাদুর এবং বান্দরবানের সভাপতি ক্যা শৈ হ্লা, সাধারনসম্পাদক মহোদয় এবং সাতকানিয়া লোহাগাড়ার সাংসদ এমপি নদভী এবং তার স্ত্রী নারী নেত্রী রিজিয়া রেজার দেখানো পথ আমার খুব প্রিয়, আমি তাদের রাজনীতি দেখে দেখে তৃতীয় লিঙ্গ হওয়ার পরেও রাজনীতি করার ইচ্ছা হলো।
আর আমি তাদের প্রতি আহবান জানাবো এই হিজড়া সমাজ খুবই অবহেলিত, আমাদের সমাজের দিকে একটু তারা যাতে সু নজর দেয় আমি হাত জোর করে তাদের দিকে অনুরোধ জানাচ্ছি।